bangla music

bangla music

জাতীয়

হঠাৎ কলকাতায় উড়াল দিলেন পরীমণি!

বাংলাদেশ থেকে কলকাতায় গেলেন পরীমণি। সেখানে একটি পাঁচ তারকা হোটেলে অবস্থান করছেন তিনি। হলুদ-কালো রঙের পোশাকে একাধিক ছবি বুধবার নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন পরীমণি। কেবল নিজের নয়, হোটেলেরও একাধিক ছবি শেয়ার করেছেন।ছবিতে পরীর সঙ্গে আরেকজনকে দেখা গেছে। যদিও

তাকে পরিচয় করিয়ে দেননি আলোচিত এ অভিনেত্রী। ছবির ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘হ্যাপি ল্যান্ডিং’। পাশে হ্যাশট্যাগে লেখা, ‘কলকাতা ২০২১’। এছাড়া, তিনি শপিংয়ের কয়েকটি ছবিও শেয়ার করেছেন ফেসবুকে।কলকাতায় কেন গেলেন- সে বিষয়ে এখনো পরীমণি আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো কিছু জানাননি। তবে জানা গেছে, চিকিৎসা

নিতেই কলকাতা গেলেন এই অভিনেত্রী।চলতি বছরের মাঝামাঝি থেকে নায়িকা পরীর জীবনে ঘটে গেছে নানা ঘটনা। প্রভাবশালী এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে ধ`র্ষণ ও হ`ত্যাচেষ্টার অ`ভিযোগ তোলেন তিনি। এরপর মা`দক মা`মলায় গ্রে`ফতার হন। জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর ফেসবুকে একের পর এক বার্তা দিয়েই যাচ্ছেন, যা তাকে আরও বেশি করে আলোচনার বিষয়বস্তুতে নিয়ে আসছে।

আরও পড়ুন=ঢাকা, ০৫ নভেম্বর – ২০১৪ সালে দীপ্ত টিভির ‘অপরাজিতা’ নামের একটি দীর্ঘ ধারাবাহিক নাটকে নাম ভূমিকায় অভিনয় করে আলোচনায় আসেন নাইরুজ সিফাত। এরপর থেকে ভিন্ন ধর্মী কিছু কাজ দিয়ে দর্শকের মনযোগ আকর্ষণে সক্ষম হন এই অভিনেত্রী। তারপর থেকে এখন পর্যন্ত মানসম্মত কাজ দিয়ে দর্শকের মন জয় করে অভিনয় করে যাচ্ছেন তিনি।

সম্প্রতি তার অভিনীত ‘ঢাকা ড্রিম’ নামের একটি সিনেমা মুক্তি পায়। এতে তার অভিনয় বেশ প্রশংসিত হয়। এ সিনেমায়ও কেন্দ্রীয় চরিত্রে সিফাত অভিনয় করেছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানরকে নিয়ে বিটিভির সাবেক মহাপরিচালক হারুন অর রশীদের গল্পে তথ্যচিত্র ‘আমার বাবার নাম’-এ অভিনয় করেও প্রশসিংত হয়েছিলেন তিনি। হোসনে মোবারক রুমীর নির্দেশনায় ‘অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া’ সিনেমাতেও অভিনয় করছেন তিনি।

পাশাপাশি বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ উদদ্দৌলার মৃত্যুপরবর্তী সময়ের গল্পে বিটিভির প্রযোজনায় নির্মিত হচ্ছে ‘জিন্দাবাহার’ ধারাবাহিক নাটক। এ নাটকেও গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করছেন তিনি। এছাড়াও বৈশাখী টিভিতে প্রচার চলতি ধারাবাহিক নাটক ‘জমিদার বাড়ি’তে অভিনয় করছেন তিনি। বর্তমান সময়ের অভিনয় প্রসঙ্গে নাইরুজ সিফাত বলেন, খুব ভালো একজন অভিনেত্রী হবারই স্বপ্ন আমার। ইচ্ছা আছে নিজের শ্রমে অর্জিত অর্থ দিয়ে পৃথিবীর ৬০টি দেশ ঘুরে বেড়ানোর। জানি না সেই স্বপ্ন পূরণ হবে না।