ফেসবুক লা’ইভে প্রায়ই আসেন কলাকাতার গুণী অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। তবে এবার অন্য একটি বিষয় নিয়ে লা’ইভে এসেছেন টালিউডের এ আ’লোচিত অভিনেত্রী। তিনি কলকাতার যে কমপ্লেক্সে থাকেন সেখানকার প্রতিবেশীদের সঙ্গে ম’নমালি’ন্য নতুন নয়! তা থানা পর্যন্ত গড়িয়েছিল। এবার সেই প্রতিবেশীদের সঙ্গে তু’মুল ঝগ’ড়া বে’ধেছে এই অভিনেত্রীর। অবা’ক করা বিষয় হলো—আর এর সূত্রপাত কুকুর পোষা নিয়ে।





শ্রীলেখার সঙ্গে যখন প্রতিবেশীদের কথা কা’টাকা’টি উত্ত’প্ত পর্যায়ে তখন ফেসবুক লাই’ভে আসেন এই অভিনেত্রী। শুক্রবার লা’ইভে এসে হাউমাউ’ করে কেঁ’দেছেন, কা’ন্নায় একেবারে ভে’ঙে পড়েছেন। কা’ন্না জ’ড়ানো ক’ণ্ঠে বললেন,





তিনি এখন যেই ফ্ল্যাটে থাকেন, সেটা বিক্রি করে দেবেন। লাই’ভে দেখা যায়, তিনি যেই আবাসনে থাকেন, সেটার নিচে দাঁ’ড়িয়ে বেশ কয়েকজন প্রতিবেশীর সঙ্গে উত্ত’প্ত বাক্য বিনিময় করছেন। শ্রীলেখা এক কথা বলছেন, তো ওই পক্ষের তিন-চারজন মিলে জবাব দিচ্ছেন।





শ্রীলেখা রাস্তার কুকুর এনে খাবার দিচ্ছিলেন। যেটা তিনি প্রায়’শই করেন। এ নিয়ে আগেও একাধিকবার ঝা’মেলা হয়েছিল প্রতিবেশীদের সঙ্গে। সেই ঝামেলা থানা অ’ব্দি গড়া’য়। শুক্রবারও রাস্তার কুকুর ডেকে খাওয়াতে গেলেন। তখনই বেশ কয়েকজন প্রতিবেশী তাকে বা’ধা দেয় এবং তার সঙ্গে বা’কবিত’ণ্ডায় জ’ড়ায়। কেউ তার বাসার সামনে আবর্জনা ফে’লার হু’মকি দেয়, কেউ আবার তার বাসার কুকুরকে বি’ষ খাইয়ে মে’রে ফেলারও হু’মকি দিয়েছে বলে শ্রীলেখার অভি’যোগ।





লাই’ভে তিনি বলেন, আমি কিছু দিন আগে বাবাকে হারি’য়েছি। সবকিছু মিলিয়ে মান’সিকভাবে ভালো নেই। মুখের ওপর অ’প্রিয় সত্যটা বলে দেই। এ নিয়ে ইন্ডাস্ট্রির অনেককে চ’টিয়েছি। আসলে আমার একার প’ক্ষে এই যু’দ্ধ চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। আমি আমার র’ক্ত পানি করা টাকা দিয়ে এই ফ্ল্যাটটি কিনেছি। কিন্তু এখানে আর থাকব না। এই কমপ্লেক্স ছেড়ে দেব।





শ্রীলেখা বলেন, এখনো বাবা চলে যাওয়ার শো’ক ভুলতে পারিনি। তার মধ্যেই এই আ’চরণ। এমন অ’মানবিকতার শি’কার। আমাকে একাধি’কজন অকারণে ক’টূক্তি করলেন। অথচ আবাসনের কেউ আমাকে সমর্থন’ জানালেন না। প্রসঙ্গত, এ বছরের পূজার ঠিক আগেই বাবা সন্তোষ মিত্রকে হা’রিয়েছেন শ্রীলেখা মিত্র। এরপর থেকে বেশ কিছু দিন




