bangla music

bangla music

জাতীয়

বাসর রাতে জামাই অজ্ঞান হতেই সব নিয়ে পালালেন বউ!

বলিউডে এমন ঘটনা নিয়ে সিনেমাও হয়েছে। দেখা গেছে, টাকাওয়ালা ছেলে দেখে বিয়ে করে পরে বাসর রাতেই জামাইকে অজ্ঞান করে সব নিয়ে ভেগে গেছেন নববধূ। বাস্তবেও এমন ঘটনা প্রায়ই দেখা যায়। আরও একবার এমন ঘটনা ঘটলো ভারতের উত্তরপ্রদেশের আলিগড় জেলায়।

হিন্দুস্তান টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আলিগড় জেলার ভুক্তভোগী ওই যুবক কনের বিষয়ে খোঁজ না নিয়েই বিয়েতে রাজি হয়ে যান। তার ‍উপর বলা হয়- কনের পরিবার দরিদ্র। তাই বিয়ের সম্পূর্ণ খরচ তাকেই বহন করতে হবে। তা মেনে নিয়েই বিয়ে করেন তিনি। কিন্তু তারপর বাসর রাতে কনে যে কাণ্ড ঘটালেন, তা জেনে হতবাক সবাই।

বাসর রাতে প্রথামাফিক নববিবাহিতা স্ত্রীর হাতে করে আনা গ্লাসে দুধ পান করেন ওই যুবক। এরপর তিনি অজ্ঞান হতেই স্বর্ণালংকার, টাকা-পয়সাসহ সব নিয়ে সেই রাতেই শ্বশুরবাড়ি থেকে কেটে পড়েন কনে। পরে সকালে দীর্ঘক্ষণ ওই যুবক ঘরের দরজা না খুললে পরিবারের লোকজনের সন্দেহ হয়। তারা কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে দেখেন ওই যুবক অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে, নেই নববধূ। তখন ঘটনা স্পষ্ট হয়ে যায়। ভুক্তভোগী যুবক জানান, স্ত্রীর হাতে দুধ খাওয়ার পরেই মাথা ঘুরে যায় তার। এরপর আর কিছু মনে নেই।

আরও পড়ুন=শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, নতুন বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের নতুন বই পাওয়া যাবে বলে আশা করছি।শনিবার দুপুরে চাঁদপুর শহরের বাবুরহাট এলাকায় সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের উদ্বোধন শেষে তিনি একথা বলেন। তিনি বলেন, সম্প্রতি পাঠ্যবইয়ে ভুল নিয়ে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। যিনি মামলা করেছেন তিনি হয়তো একগুচ্ছ শব্দের কথা বলেছেন যেগুলো শুদ্ধ করা উচিত ছিল। তবে যে শব্দগুলো ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো যে একেবারেই ভুল তা নয়।

কিন্তু তারপরও যদি সংশোধনের সুযোগ থাকে অবশ্যই সেগুলো সংশোধন করা হবে।মন্ত্রী বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে অনেক চাপের মধ্যে আমাদের বইগুলো তৈরি করতে হয়। তারপরও আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি, যেন নতুন বইতে কোনো ভুলভ্রান্তি না থাকে। এরপরও যদি কোথাও বা কোনো জায়গায় অনিচ্ছাকৃত কোনো ভুল থেকে যায় তাহলে সেগুলো অবশ্যই সংশোধন করা হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ, পুলিশ সুপার মো. মিলন মাহমুদ, চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তাফাজ্জল হোসেন এসডু পাটোয়ারী, ফরিদগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম রোমান, সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা শাহনাজ ও ভাইস চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী বেপারী, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবুল কালাম রুশদি ও মুক্তিযোদ্ধা সিরাজ বরকন্দাজ।