২০০৮ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মারা যান চিত্রনায়ক মান্না। তার মৃত্যুর ১৩ বছর পর প্রেক্ষাগৃহে আসছে তারই অভিনীত নতুন ছবি!নাম ‘জীবনযন্ত্রণা’। সেন্সর বোর্ডে প্রায় এক যুগ আটকে থাকার পর এটি ছাড়পত্র পেয়েছে। ছবিটি পরিচালনা করছেন জাহিদ হোসেন ও প্রযোজনায় আছেন খোরশেদ আলম খসরু।সেন্সরের বিষয়টি দুজনই নিশ্চিত করেছেন।২০০৫ সালে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক





‘লীলামন্থন’ শিরোনামে সিনেমাটির শুটিং শুরু করেন মান্না। সিনেমাটির কিছু দৃশ্য বাকি থাকতেই ২০০৮ সালে নায়কের মৃত্যু হয়। জাহিদ হোসেন বলেন, ‘এটা একটি যৌনকর্মীদের বাড়ির গল্প। এখানে প্রত্যেকের আলাদা একটি কাহিনি আছে। এক্সপেরিমেন্টাল কাজ এটা। মুক্তিযুদ্ধের সময় এই বাড়িটি কীভাবে যুদ্ধে ঢুকে পড়েছিল তা-ই উঠে আসবে গল্পে।’সিনেমাটি ২০১১





সালে সেন্সর বোর্ডে জমা পড়ে। কিন্তু নামের কারণে দীর্ঘ সময় এটি আটকে ছিল। অবশেষে নাম বদলে ‘জীবনযন্ত্রণা’ নামে প্রদর্শনের অনুমতি পেয়েছে ছবিটি।নির্মাতা জানান, শিগগিরই ছবিটি মুক্তির প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা।এতে মান্না ছাড়াও অভিনয় করেছেন মৌসুমী, পপি, শাহনূর, মুক্তি, দীঘি, বাপ্পারাজ, আলীরাজ, আনোয়ারা, শহিদুল আলম সাচ্চু, মিশা সওদাগর প্রমুখ।





আরও পড়ুন=মাদক উৎপাদনকারী দেশ না হয়েও ভৌগোলিক কারণে বাংলাদেশ মাদক সমস্যার কবলে পড়েছে বলে জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।রোববার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকার দলের সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রতিবেশী ভারত





ও মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে মাদক প্রবেশ করে। ইয়াবা আসে মিয়ানমার থেকে আর গাঁজা, ফেনসিডিল, হেরোইন ও ইনজেক্টিং ড্রাগ ভারত থেকে অনুপ্রবেশ করে। মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতির কথা পুর্নব্যক্ত করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, চলতি অর্থবছরের তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ২৩ হাজার ৮০০টি মামলা দায়ের করে ৩১ হাজার ৫৪৫ জন মাদক চোরাকারবারিকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। এসব মামলায় এক কোটি ৫৫ লাখ ৪৯ হাজার ৯৩৮ পিস ইয়াবা, ১১৬ দশমিক ১৮৭ কেজি হেরোইন, ২০ হাজার ৭৪২ কেজি গাঁজা, ৮১ হাজার ৪৮৪ বোতল ফেনসিডিল, ১৯ হাজার ২৪৮ অ্যাম্পুল ইনজেক্টিং ড্রাগ এবং ৫৭ হাজার ৯৭১ বোতল বিদেশি মদ জব্দ করা হয়েছে।




