বগুড়ার গাবতলীতে সাড়ে চার বছরের এক কন্যা শিশুকে পালাক্রমে ধ`র্ষ`ণের `অভিযোগ ওঠেছে। মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।শিশুটি গু`রুতর অ`সুস্থ হওয়ায় তাকে চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।বুধবার রাতে এ ব্যাপারে মাম`লা হয়েছে থানায়। তবে এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রে`ফতার করা যায়নি বলে জানিয়েছে পুলি`শ।জানা গেছে,





মঙ্গলবার দুপুরে ওই শিশুকে ফু`সলিয়ে চার কি`শোর বাড়ির পাশে একটি জঙ্গলে নিয়ে পা`লাক্রমে ধ`র্ষ`ণ করে পালিয়ে যায়। এরপর শিশুটি কান্নাকাটি করে বাড়িতে এসে তার মা ও নানীকে ঘটনা খুলে বলে। পরে শিশুটি গু`রুতর অ`সুস্থ হওয়ায় তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।গাবতলী মডেল থানার ওসি জিয়া লতিফুল ইসলাম জানান, ভিকটিমের মেডিকেল পরীক্ষা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে অ`পরাধীদের গ্রে`ফতারে চেষ্টা চলছে।





আরও পড়ুন=বগুড়ার সোনাতলা উপজেলায় পরীক্ষায় নির্দিষ্ট সময়ের পরে খাতা বিতরণ ও আগেভাগে উত্তোলনের অভিযোগে দুই শিক্ষককে এসএসসি পরীক্ষার দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।রবিবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে সোনাতলা মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১০৩ নম্বর কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।





এ ঘটনায় ওই দুই শিক্ষককে অব্যাহতি দেওয়ার নির্দেশ দেন সোনাতলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া আফরিন।অব্যাহতি পাওয়া দুই শিক্ষক হলেন- সবুজ সাথী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আবুবক্কর সিদ্দিক এবং লুৎফর রহমান বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের লাইব্রেরিয়ান সাবু চৌধুরী।





পরীক্ষার্থীদের কাছে থেকে জানা যায়, পরীক্ষা শুরু হওয়ার সময় খাতা দিতে বেশ কয়েক মিনিট দেরি করেন পরীক্ষকরা। কিন্তু নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষায় প্রায় ১০ থেকে ১৫ মিনিট আগেই নিয়ে নেন। এতে করে অন্তত ২০ জন পরীক্ষার্থীকে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়।





সোনাতলা মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মতিয়ার রহমান বলেন, ১০৩ নম্বর কক্ষে শিচারপাড়া উচ্চবিদ্যালয়, সোনাতলা পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয় ও হাবিবপুর উচ্চবিদ্যালয়ের ৪০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেন। হলের দায়িত্বরত দুই শিক্ষক সময়ের প্রতি যত্নবান না হয়ে নির্দিষ্ট সময়ের কয়েক মিনিট পরে খাতা সরবরাহ করেন। আবার নৈর্ব্যক্তিক উত্তরপত্র নির্দিষ্ট সময়ের ১০ মিনিট আগেই শিক্ষার্থীদের কাছে থেকে জমা নিয়ে নেন।




