কুমিল্লায় স`ন্ত্রাসীদের গু`লিতে ১৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল এবং আওয়ামী লীগ নেতা হরিপদ সাহা নি`হত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও ৪ জন গু`লিবিদ্ধ হয়েছে। সোমবার (২২ নভেম্বর) বিকালে নগরীর পাথুরীয়াপাড়া পানুয়া খা`নকা শরীফ সং`লগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। এ ঘ`টনায় এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।নি`হত





কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল (৪৫) পাথুরীয়াপাড়া এলাকার সৈয়দ শাহজাহানের ছেলে। তিনি ১৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। হরিপদ সাহা (৫৫) নবগ্রাম এলাকার বাসিন্দা। তিনি নগরীর ১৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন।পু`লিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার বিকালে কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল নিজ





কার্যালয়ে বসে রাজনৈতিক কর্মীদেরকে নিয়ে একটি বৈঠক করছিলেন। এমতাবস্থায় পূর্ব বিরোধকে কেন্দ্র করে স`ন্ত্রাসী শাহ আলম এবং সুমনের নেতৃত্বে ৪টি মোটরসাইকেলযোগে ৭-৮ জন স`ন্ত্রাসী ওই কাউন্সিলরকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গু`লি ছু`ড়তে থাকে।এতে কাউ`ন্সিলরের পেটে, বুকে এবং মা`থায় তিনটি এবং হরিপদ সাহার





পেটে এবং বুকে দুটি গু`লিবি`দ্ধ হয়। এলোপাথাড়ি গু`লিতে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক মো. সোহেল চৌধুরী (৩৮), সদস্য মো. বাদল (২৮), কাউন্সিলরের সহযোগী রিজু (২৩), জুয়েল (৪০) ও রাসেল (৩২) আ`হত হয়।এ সময় আশপাশের লোকজন আহ`তদেরকে উদ্ধার করে কুমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা ৬টার দিকে কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল





এবং হরিপদ সাহা মা`রা যান। বাকী চারজন কুমেকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।১৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ মিয়া জানান, স`ন্ত্রাসী শাহ আলমের মা`দক ব্যবসাসহ নানা অপ`রাধ ক`র্মকাণ্ডের বি`রোধিতা করে আসছিলেন কাউন্সিলর সোহেল। এ নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে স`ন্ত্রাসী শাহ আলম ও সুমনের নে`তৃত্বে একদল স`ন্ত্রাসী এ হা`মলা চালায়। এ সময় স`ন্ত্রাসীরা কাউন্সিলরের বেশ কয়েকজন স`মর্থকের বাড়ি-ঘরও ভাংচুর করে।




