জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি প্রেক্ষাপটে নতুন ভাড়া নির্ধারণের পর গণপরিবহন সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। নির্ধারিত ভাড়ার চাইতেও বেশি ভাড়া নেওয়া, গ্যাসে চালিত গাড়িতেও বর্ধিত ভাড়া নেওয়া, সিটিং সার্ভিস কিংবা ওয়েবিলের নামে বাড়তি ভাড়া নেওয়া; আর এসব অভিযোগ নিয়ে পরিবহন শ্রমিকদের সঙ্গে যাত্রীদের বাহাস এখনও নিয়মিত।





এরই মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্নভাবে সড়কে নেমেছেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। নতুন খবর হচ্ছে, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়ার দাবি সংশ্লিষ্ট পরিবহন মালিকরা বিবেচনা করতে পারেন। আমি যখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম আমিও হাফ ভাড়া দিয়েছি। তখন অনেক ক্ষেত্রেই হাফ ভাড়া ছিল।





আজ সোমবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। শাহবাগে এক সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনাটি দুখঃজনক উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমি হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। এ বিষয়ে সরকার ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী থেকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।





তাকে আদালত জামিন দেয়নি, জেল হাজতে পাঠিয়ে দিয়েছে। সুতরাং বিষয়টি আমরা মনিটরিং করছি। ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরে কেবল নেটওয়ার্ক ডিজিটাল করা ও গ্রাহকদের সেট টপ বক্স নেয়ার অগ্রগতি বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে ড. হাছান বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসিনি,





খুব শিগগিরই কেবল অপারেটরসহ সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সাথে বসে আমরা অগ্রগতি পর্যালোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করব এবং অবশ্যই জনগণের ওপর যাতে চাপ তৈরি না হয়, বেশি দামে যাতে সেট টপ বক্স কিনতে বাধ্য করা না হয়, সেগুলো আমরা মনিটর করব বলেও জানান তিনি।




