এ ঘটনায় এলাকায় আলোচনা সমালোচনা শুরু হয়। তদুপরি মেয়ে পক্ষের লোকজন ১লা ডিসেম্বর গত ২৪/১১/২১ ইং তারিখে তাদের মেয়ে বাড়ী থেকে নিখোঁজ হয়েছে উল্লেখ করে ফুলবাড়ীয়া থানায় মৌখিক অভিযোগ দায়ের করে ও পরে ৩ ডিসেম্বর তাঁদের মেয়েকে পাওয়া গেছে জানিয়ে অভোযোগ প্রত্যাহার করেন বলে ফুলবাড়ীয়া থানার এস আই জাহাঙ্গীর জানান।





স্থানীয়দের অভিযোগ চাচা ভাতিজির অনৈতিক কর্মকান্ডের ঘটনায় শুরুতে মেয়েটি গর্ভবতী উল্লেখ করে ছেলের ঘরে তুলে দিলেও পরে ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সমাধান হওয়ার পর মেয়েটির পরিবার জানায় তাদের মেয়ে গর্ভবতী নন ।মেয়ের বাবা টাকা নেওয়ার বিষয় অস্বিকার করে বলেন,আমাকে তাঁরা কোনো টাকা দেয়নি, ছেলেটি সমপর্কে





আমার চাচাতো ভাই হওয়ায় গোষ্ঠির লোকজন বিচার করেছে। মেয়ের বিয়ের সময় গোষ্ঠির সকলেই সহযোগীতা করবেন বলে আশ্বস্ত্য করে ঘটনাটি সমাধান করে দেন।এ বিষয়ে জানতে ফুলবাড়ীয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোল্লা জাকির হোসেন এর মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।’





আরও পড়ুন=খুলনায় তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের কুশপুতুল দাহ করেছে ছাত্রদল ও যুবদল।সোমবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর কে. ডি ঘোষ রোডের বিএনপি কার্যালয়ের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে প্রতিমন্ত্রীর কুশপুতুল দাহ করা হয়।সমাবেশে বক্তারা বলেন, তথ্য প্রতিমন্ত্রীর নৈতিক স্খলনজনিত কারণে মন্ত্রিত্ব থাকার কোনো অধিকার বা যোগ্যতা নেই। অবিলম্বে তাকে পদত্যাগ করতে হবে।





বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কন্যা জাইমা রহমান সম্পর্কে তথ্য প্রতিমন্ত্রীর কটুক্তির প্রতিবাদ করে তারা বলেন, জাইমা রহমান কোন পরিবারের সন্তান তা প্রতিমন্ত্রী জানেন না। বাংলাদেশে হাতেগোনা কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী পরিবারের মধ্যে জাইমা রহমানের বাবা তারেক রহমান ও মা ডা. জোবাইদা রহমানের পরিবার অন্যতম। জাইমা রহমানকে নিয়ে কথা বলার যোগ্যতা ডা. মুরাদ রাখেন না।





এ সময় উপস্থিত ছিলেন নগর যুবদল সভাপতি মাহবুব হাসান পিয়ারু, কেন্দ্রীয় নেতা শফিকুল ইসলাম হোসেন, জেলা যুবদল সভাপতি শামীম কবির, সাধারণ সম্পাদক ইবাদুল হক রুবায়েদ, মহানগর ছাত্রদলের আহ্বায়ক ইশতিয়াক আহমেদ ইশতি, সদস্য সচিব তাজিম বিশ্বাস, জেলা ছাত্রদল সভাপতি আব্দুল মান্নান মিস্ত্রি, সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা তুহিনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।




