bangla music

bangla music

জাতীয়

কানাডায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি মুরাদকে, যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

ডা. মুরাদ হাসান কানাডায় ঢুকতে পারেননি। তাঁকে কানাডার বর্ডার সার্ভিস এজেন্সি সেদেশে ঢুকতে দেয়নি। টরন্টো পিয়ারসন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে থেকে তাঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হয় বলে জানা গেছে।কানাডা প্রবাসী সাংবাদিক শওগাত আলী সাগরের অনলাইন মিডিয়া ‘নতুন দেশ’ জানায়, কানাডায় বসবাসরত ডা. মুরাদের ঘনিষ্ঠ একাধিক সূত্র

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। তবে কানাডার সরকারি সূত্র থেকে এই ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। কানাডা বর্ডার সার্ভিসেস এজেন্সির সঙ্গে সঙ্গে যোগাযোগ করে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য জানা যায়নি।শনিবার দুপুর ১২টা ১৫মিনিটে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে এ প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা।ডা. মুরাদকে কেন কানাডায় ঢুকতে দেওয়া

হয়নি? কেন তাকে টরন্টো পিয়ারসন বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দিল দেশটির বর্ডার সার্ভিস এজেন্সি?এর জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘মুরাদ হাসানকে কেন কানাডায় ঢুকতে দেওয়া হলো না, এ বিষয়ে এখনও কিছু জানি না আমরা।না জেনে এ বিষয়ে কথা বলতে পারব না।’এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৮টা ৫০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে প্রবেশ করেন ডা. মুরাদ।

আরও পড়ুন=যদি প্রশ্ন করা হয়- বিশ্বে মহাদেশের সংখ্যা কয়টি? প্রাথমিক স্কুল পড়ুয়ারাও সহজেই উত্তর দিয়ে বলবে- সাতটি। তবে এই সংখ্যা বাড়তে চলেছে খুব তাড়াতাড়ি। প্রাকৃতিক পুনর্গঠনের মাধ্যমে নয়, বরং পরিবেশ বাঁচাতে কৃত্রিমভাবে অষ্টম মহাদেশ (8th Cintinent) তৈরির পরিকল্পনা করছেন গবেষকরা। প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণে এই উদ্যোগ নিয়েছে গবেষকরা।অবশ্য মহাদেশ বললেও একটি দ্বীপের আয়তনের থেকে বেশি নয় এই কৃত্রিম মহাদেশ। মূলত এটি একটি ভাসমান ল্যাবরেটরি।

আগামীদিনে যা সমুদ্রে নিক্ষেপিত প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াকরণও করবে। সম্প্রতি এই উদ্ভাবনী ও সমুদ্র স্থাপত্যের পরিকল্পনাটি জিতে নিয়েছে গ্র্যান্ড প্রিক্স পুরস্কার।গোটা পরিকল্পনাটি করেন লন্ডনের জাহা হাদিদ আর্কিটেক্টের ডিজাইনার লেংকা পেত্রাকোভা।তবে আজ নয়, বেশ কয়েক বছর আগে ভিয়েনার ওসান পলিউশন বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা করার সময় থেকে এই স্থাপত্যের নকশা তৈরির কাজ শুরু করেছিলেন লেংকা। বছর খানেক আগে সম্পূর্ণ হয় সেই কাজ। তৈরি হয় প্রোটোটাইপও।

লেংকা গণমাধ্যমে দেওয়া বক্তব্যে জানান, জাহাজের প্রযুক্তির ওপরেই তৈরি হবে ‘ওয়াটার লিলির’ আকৃতির এই ভাসমান মহাদেশ। এবং তা হবে সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়। কোনোরকম জীবাশ্ম জ্বালানি কিংবা পারমাণবিক শক্তি লাগবে না এই মহাদেশে। বায়ুশক্তি এবং সমুদ্র স্রোতকে কাজে লাগিয়েই শক্তি উৎপাদন করবে এই কৃত্রিম মহাদেশ। সেই শক্তি কাজে লাগিয়েই প্লাস্টিক সংগ্রহ এবং তা পুনর্ব্যবহারের জন্য প্রক্রিয়াকরণ করবে অষ্টম মহাদেশে থাকা স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র। সমুদ্র স্রোতকে কাজে লাগিয়েই মহাসমুদ্রের বুকে ভেসে বেড়াবে এই মহাদেশ। এ ছাড়াও আলাদাভাবে সেখানে বন্দোবস্ত থাকবে কোয়ার্টারের। থাকছে আধুনিক প্রযুক্তির ল্যাবরেটরিও। সমুদ্র সংক্রান্ত গবেষণার কাজে এই মহাদেশকে স্টেশন হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন বিজ্ঞানীরা।প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণের কথাটি মাথায় রেখেই এই ভবিষ্যৎ মহাদেশের নামকরণ করা হয়েছে ‘গ্রেট প্যাসিফিক গারবেজ প্যাচ’।